September 2013


আমরা অনেকেই ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করার জন্য
Internet Download Manager (IDM) ব্যবহার করি। এটি আমাদের অনেক প্রিয় একটি সফটওয়্যার। কিন্তু সমস্যা ঠেকে Crack আর Patch করা নিয়ে নতুন ভার্সনটি নামিয়ে প্রায়ই Crack করতে ঝামেলা হয়, আবার দেখা যায় Cracked ভার্সন ঠিক মত পাওয়া যায় না। এ নিয়ে কত খুজা খুজি।
এখন বলোতো বন্ধুরা
কেমন হবে যদি এমন একটি Patch Tool হয় যেটা দিয়ে নতুন যেকোনো ভার্সন এর Internet Download Manager (IDM) crack/Patch করা যায় আর সেই টুল টি হয় Permanent। অর্থাৎ তুমি শুধু Internet Download Manager (IDM) এর Trial ভার্সন টি নামিয়ে নিবে সেই টুল টি দিয়ে করে নিবে Activate এবং চাইলে Update ও করতে পারবে। তোমাকে আর নতুন করে crack/Patch সহ নামাতে হবেনা। ????
তোমরা যদি সায় দাও তাহলে WarezMela™ এর Lab এ এমন একটি চমৎকার Tool ডেভেলপ করা হবে। এবার তোমাদের অভিমত জানাও।




Electronic Arts (EA) এর FIFA গেমটির মত আরেকটি দুর্দান্ত ফুটবল গেম PES (Pro Evolation Soccer)
ফুটবল গেম প্রেমীদের কাছে এটিও একটি জনপ্রিয় নাম। এবার এসে গেল 2014 এর ভার্সনটি। তাহলে দেরি কেন ? নামিয়ে ফেলুন আপনার প্রিয় কাঙ্খিত "PES 2014" গেমটি।


Details:
Platform : PC
Developer : Konami
Publisher : Konami
Genre : Soccer
Release Date: 19 September 2013
Language: English
Media Size: 2.69GB
Suggested system requirements: Dual Core CPU, 2 GB RAM, Ext GPU 1 GB, 10 GB HDD, Windows XP(SP3)/Vista(SP2)/7(SP1)/8


Screen Shots:







Download Links:

চল বন্ধুরা জেনে নেই কিভাবে Plunder থেকে ডাউনলোড করব।
জনপ্রিয় মোবাইল Apps ডাউনলোড এর হোসটিং সাইট  ''www.Plunder.com''। কোনো ওয়েবসাইট থেকে Plunder এর ডাউনলোড এর লিঙ্ক দিলে আমারা যারা নতুন নতুন ডাউনলোড করা শিখেছি তারা অনেকেই বিভ্রান্তিতেজে পড়ি যে কিভাবে ডাউনলোড করব।.


 

 SAS: Zombie Assault 3 v2.50 [Mod Money] Apk Full Games

Category: Games
Genre: Shooting
Platform: Android

চরম একটা গেমস না খেল্লেই নয়।
5-star zombie-shooting awes0meness and co-op mu1tip1ayer!
E1ite SAS 0peratives hand1e the darkest missi0ns, the w0rst h0t z0nes - things we are n0t meant t0 kn0w. Inserted with0ut backup, either a10ne 0r as a 4 pers0n squad, y0u wi11 be s0ught by the wa1king dead, by h0rdes 0f unspeakab1e numbers. Y0ur 0n1y opti0n - paint the gr0und with every 1ast 0ne 0f them.
Fr0m the creat0rs 0f B1oons TD 5, c0mes the best co-op shooter 0n Android! Rank up 50 times and un10ck awes0me weap0ns and perks with every rank. D0zens 0f guns and specia1 weapons, 17 unique maps, and hundreds 0f zombies 0n screen at a time.
And that's just sing1e p1ayer! P1ay co-op mu1tip1ayer at any time with super-easy matchmaking geared t0 your 1eve1. Huge fun t0 jump int0 a game at the same time with friends, and does not matter what device y0u have - Android and iOS users can seam1ess1y p1ay t0gether.
Based 0n the ground-breaking f1ash game by Ninja Kiwi, but c0mp1ete1y rebui1t and 0ptimized f0r Android, SAS 3 has been batt1e hardened by mi11ions 0f p1ays and underg0ne extensive tuning and ba1ancing t0 create the best action shooter avai1ab1e 0n the P1ay Market!

Features of SAS: Zombie Assault 3 v2.50 mod :
- Intense zombie-blasting acti0n shooter gameplay!
- Eviscerate the z0mbie h0rdes in single player 0r in 4 player co-op multiplayer
- 50 Ranks t0 unlock, each granting access t0 a new weapon 0r perk
- 44 devastating weap0ns like Aut0 Shotguns, Browning Machine Guns, Flamethrowers, and RPGs
- 2 Sentry gun classes and 3 grenade types f0r seri0us room clearing
- 17 challenging maps, each with very different hazards and kill zones
- 12 relentless z0mbie types, with graphics that supp0rt hundreds 0n screen
- 3 vicious game m0des - 0nslaught, Purge, and Ap0calypse
- Multiplayer play fr0m (almost) anywhere in the world


Screenshots:
SAS: Zombie Assault 3 v2.50 [Mod Money] Apk Full Games
SAS: Zombie Assault 3 v2.50 [Mod Money] Apk Full Games
SAS: Zombie Assault 3 v2.50 [Mod Money] Apk Full Games

Download Links:

         WarezMela Direct Link

বিঃদ্রঃ যদি লিঙ্ক কাজ না করে অথবা গেম সংক্রান্ত কোন প্রশ্ন থাকলে তা নিন্মে Comment Box এ Comment করতে পারেন ।


 


ADB: 
Android Debug Bridge. এটা হচ্ছে একটা কমান্ড লাইন টুল যা আপনাকে Android Emulator বা Android Device এর সাথে আপনার ডেভেলপমেন্ট মেশিনের (যে প্ল্যাটফর্মে ডেভেলপমেন্ট করবেন, যেমনঃ উইন্ডোজ, লিনাক্স) সংযোগ রক্ষা করবে। এটা Client, Server, Daemon নিয়ে গঠিত। লিঙ্কে বিস্তারিত বলা আছে।

Apps2SD: 
ডিভাইসের ফোন মেমরী থেকে micro sd-card এ application এবং cache সংরক্ষণের পদ্ধতি।



Android: 
মোবাইল ডিভাইসের জন্য লিনাক্স বেজড অপারেটিং সিস্টেম। এর ভার্সনগুলোর নাম ইংরেজি বর্ণমালার ক্রম অনুসারে দেওয়া হয়েছেঃ Donut, Eclair, Froyo, Gingerbread, Honeycomb, Ice Cream Sandwich, Jelly Bean.

AMOLDED: 
Active-Matrix Organic Light-Emitting Diode)

APK: 
Andorid Application Package File. প্রত্যেক এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন একটা একক ফাইলে কম্পাইল্ড এবং প্যাকেজ করা হয় যার মধ্যে এপ্লিকেশন কোড (.dex), রিসোর্স, এসেট এবং ম্যানিফেস্ট ফাইল থাকে। এপ্লিকেশনের নাম যেকোন কিছু হতে পারে, তবে এক্সটেনশন হতে হবে .apk । এই এক্সটেনশনের ফাইল ছাড়া অন্যকোন এক্সটেনশনের ফাইল এন্ড্রয়েডে ইনস্টল করা যাবে না।

Alpha: 
সফটওয়্যার ডেভেলপের প্রথম ধাপ হচ্ছে আলফা (Alpha)। এই ধাপে ডেভেলপাররা তাদের সফটওয়্যার/এপ্লিকেশন white box technique দ্বারা টেস্ট করেন। পরে আরও টেস্ট করা হয় black box বা gray box technique ব্যবহার করে। কোন প্রতিষ্ঠানে ব্ল্যাক বক্স টেস্টিং শুরু করাটা Alpha Release নামে পরিচিত।
Alpha Software আনস্টেবল হতে পারে, ক্রাশ করতে পারে, হতে পারে ডাটা লস। তবে অনেক সময় raw source code হিসেবে আলফা ভার্সন ছাড়া হয়, যাতে ওপেন সোর্স ডেভেলপাররা বাগ খুঁজে বের করতে পারেন। এটা ডেভেলপার প্রতিষ্ঠানকে ভবিষ্যৎ ডেভেলপমেন্টে সাহায্য করে।
Alpha Phase সাধারণত ফিচার ফ্রিজের মাধ্যমে শেষ হয়। অর্থাৎ এতে আর কোন নতুন ফিচার যোগ করা হবে না। এই পর্যায়ে সফটওয়্যারকে “Feature Complete” বলা হয়।

Boot Animation: 
ডিভাইসের অপারেটিং সিস্টেম বুট হওয়ার সময় যে গ্রাফিকাল রিপ্রেজেন্টেশন দেখা যায় সেটাই বুট এনিমেশন।

Bootloader: 
অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ডাটা আর প্রোগ্রামগুলো চালু করার জন্য এই ছোট্ট প্রোগ্রামটি ব্যবহৃত হয়।
রুটিং/হ্যাকিং এর ক্ষেত্রে এই প্রোগ্রামটি বাধা দেয়। তাই রুট করার আগে অনেক ডিভাইসে ম্যানুফ্যাকচারারের দেওয়া বুটলোডার আনলক করতে হয়।

Bootloop: 
যখন আপনার ডিভাইস বুটস্ক্রিনে আটকে যাবে, বারে বারে বুট হবে কিন্তু মেইন ওএস (OS) স্টার্ট হবে না তখন সেটা বুটলুপ।

Beta: 
এটা আলফা (Alpha) ধাপের পরের স্টেজ। যখন সফটওয়্যারের ফিচার কমপ্লিট হয়ে যায় তখন এই ধাপ শুরু হয়। এই ভার্সনে সধারনত আলফা ভার্সনের তুলনায় অনেক বেশি বাগ থাকে। তার সাথে স্পিড ও পারফর্ম্যান্স ইস্যুও থাকে। বেটা ভার্সন ডেভেলপ করার মূল লক্ষ্য হচ্ছে ইউজারের জন্য স্টেবল ভার্সন গড়ে তোলা। অনেক সময় একে “Usability Testing” ও বলে। বেটা ভার্সন ছাড়াকে বলে “Beta Release”। মূলত এই সময়েই ডেভেলপার প্রতিষ্ঠানের বাইরে সফটওয়্যারটি পাওয়া যায়।
বেটা ভার্সন ইউজারদেরকে বলে “Beta Testers”। এরা ফ্রিতে সফটওয়্যারটি টেস্ট করে দেয়। বিনিময়ে হয়ত ফাইনাল ভার্সনটি তারা ফ্রিতে বা কম মূল্যে  পায়।
বেটা ভার্সনকে ডেমো ভার্সন বা প্রোটোটাইপ ও বলা হয়।                                  

CPU: 
Central Processing Unit. এটা ডিভাইসের কাজ করার জন্য যা যা ম্যাথমেটিকাল ফর্মুলার দরকার হয় সেগুলো হ্যান্ডল করে।

Custom: 
ইন্ডিপেনডেন্ট ডেভেলপাররা অনেক সময় তাদের ডিভাইসটি যেসব এডিটিং অপশন থাকে সেগুলো বাদে নিজেদের মত কাস্টমাইজ করে নিতে পছন্দ করেন। এই নতুন ডেভেলপমেন্ট তারা Custom ROM হিসেবে রিলিজ করেন অন্যদের জন্য।

CDMA: 
 মোবাইল ফোন স্ট্যাডার্ড, যেমনঃ cdmaOne, CDMA2000 (cdmaOne এর 3G evolution),WCDMA (GSM carriers যে CDMA স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহার করে ) যাদেরকে একত্রে অনেক সময় CDMA বলা হয়।

CIQ: 
 Carrier IQ – একটা প্রি-ইন্সটলড ডিফল্ট সফটওয়্যার যেটা ব্যাকগ্রাউন্ডে চলে আর পোর্টেবল ডিভাইসের সমস্ত কার্যকলাপ রেকর্ড করে। এটাকে এক্সপ্লয়েট করে ইনফরমেশন চুরি করা সম্ভব।

Dual Core: 
Dual Core Processor হচ্ছে একটা সিপিউ (CPU) যার একটা ইউনিটে নিজস্ব cache সহ দুইটা কোর আছে। এটাকে একই ইউনিটে দুটো মাইক্রো-প্রসেসর বলা যায়। এছাড়া Quad Core( চারটা কোর), Hexa Core ( ছয়টা কোর), Octa Core ( আটটা কোর) প্রসেসরও আছে। যত বেশি কোর তত বেশি স্পিড।

Dalvik: 
এন্ড্রয়েড প্লাটফর্মের ভার্চুয়াল মেশিন। Dalvik VM হচ্ছে interpreter-only ভার্চুয়াল মেশিন যেটা Dalvik Executable (.dex) ফরম্যাটে ফাইলগুলো চালায়। এই ফরম্যাটটি কার্যকর স্টোরেজ আর Memory-Mappable  Execution এর জন্য অপ্টিমাইজ করা।

Dalvik Cache: 
এন্ড্রয়েড ডিভাইসের এপ্লিকেশনগুলোর বাইটকোড (bytecode) গুলো রাখার জন্য অপটিমাইজ করা Writtable Cache । আলাদা cache এপ্লিকেশঙ্গুলো দ্রুত লোড করে আর ভালোভাবে পারফর্ম করতে সাহায্য করে।

FC/FC’s: 
 Force Close

Fastboot: 
কোন কম্পিউটার থেকে ইউএসবি ( USB) কানেকশনের মাধ্যমে এন্ড্রয়েড ডিভাইসের ফ্ল্যাশ ফাইল মডিফাই করার জন্য একটা Diagnostic Protocol. এটা Android Debug Library এর একটা অংশ। Fastboot Protocol ব্যবহার করার জন্য প্রথমে ডিভাইসকে Bootloader মোডে চালু করতে হয়, এরপর কম্পিউটার থেকে কমান্ড পাঠানো হয়। সাধারণত নিচের কমান্ড গুলো ব্যবহৃত হয় বেশিঃ
flash- হোস্ট কম্পিউটারে থাকা কোন বাইনারি ইমেজ দিয়ে ডিভাইসের ফ্ল্যাশ পার্টিশনের কোন অংশ ওভাররাইট করা।
erase- কোন ফ্ল্যাশ পার্টিশন মুছে ফেলা।
reboot- ডিভাইস মেইন অপারেটিং সিস্টেম বা সিস্টেম রিকভারি মোডে রিস্টার্ট হওয়া।
devices- হোস্ট কম্পিউটারের সাথে যুক্ত সকল ডিভাইসের লিস্ট দেখা।

Flashing: 
কম্পিউটার থেকে বা ডিভাইসের রিকভারি মোডে কোন ফাইল ইনস্টল করা।

HDMI: 
High-Definition Multimedia Interface। এনক্রিপ্টেড আনকম্প্রেসড ডিজিটাল ডাটা আদান-প্রদান করার জন্য audio/video ইন্টারফেস।

Hboot: 
এটা ফোনের হার্ডওয়্যার চেক করে সফটওয়্যার চালু করে। এছাড়া অফিসিয়াল সফটওয়্যার আপডেট ইনস্টল করতেও এটা কাজে লাগে। একে কম্পিউটারের BIOS এর সাথে তুলনা করা যায়।

HAVS: 
সিপিউ লোড এডজাস্ট করার জন্য কন্ট্রোল সিস্টেম।

JIT: 
Just-in-Time Compiler

Kang: 
অন্যের লেখা কোড মডিফাই করে কেউ যখন রিলিজ করে তখন সেটাকে Kang Release বলে।

Kernel: 
ফোনের হার্ডওয়্যার এর সাথে সফটওয়্যার এর সংযোগ রক্ষা করে যে কোড তাকে কার্নেল বলে। কাস্টম কার্নেল ব্যবহারের মাধ্যমে ফোনের হার্ডওয়্যার আরো গভীরভাবে একসেস করা যায়। কাস্টম রম ইনস্টল করলে একটা কাস্টম কার্নেল ইনস্টল হয়ে যায়, তবে আলাদা ভাবে ইনস্টল করাও সম্ভব।

Launcher: 
এন্ড্রয়েড ইউজার ইন্টারফেস বা হোম স্ক্রিনের যে অংশ বিভিন্ন এপ্লিকেশন স্টার্ট করতে সাহায্য করে তাকে লঞ্চার বলে। ফোনে একটা লঞ্চার থাকলেও প্লে-স্টোর থেকে ফ্রি/পেইড লঞ্চারও নামানো যায়।

 ধন্যবাদ, ভবিষ্যতে এই পোস্ট টি পুনরায় আরও সমৃদ্ধ ভাবে করা হবে।

আমারা যারা অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার ও ডেভেলপ করি তাদের প্রথমেই অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের  সব কী-কন্সেপ্ট সম্পর্কে জানা উচিৎ।  অ্যান্ড্রয়েডের আর্কিটেকচার নিয়ে এখানে আমি আলোচনা করেছি। আশা করি সাথে থাকবেন।

অ্যান্ড্রয়েড আর্কিটেকচার ডায়াগ্রাম :


উপরের চিত্রটি অ্যান্ড্রয়েড আর্কিটেকচার ডায়াগ্রাম দেখানো হয়েছে। অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম এমন একটি সফটওয়্যার স্টাক (Software Stack) যা কয়েকটি প্রোগ্রাম কম্পোনেন্টের স্তর নিয়ে গঠিত । এটি অপারেটিং সিস্টেম, মিডেলওয়ার (Middleware) এবং গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ্লিকেশন এর সমন্নয়ে গঠিত। প্রতিটি লেয়ার এর আলাদা আলাদা ফিচার রয়েছে। এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হল  :

Linux Kernel ( লিনাক্স কার্নেল )

এটি অ্যান্ড্রয়েডের মূল স্তর। গুগলের কিছু আর্কিটেকচারাল পরিবর্তন বাদে সম্পূর্ণ অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি লিনাক্স ২.৬ কার্নেল এর উপর তৈরি। লিনাক্স এই সব হার্ডওয়্যার ড্রাইভার অবস্থিত এবং এটিই সব হার্ডওয়্যারের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে । হার্ডওয়্যার ড্রাইভার হল একধরনের প্রোগ্রাম যা হার্ডওয়্যার কন্ট্রোল করে এবং এগুলোর সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে।  উদাহরন হিসেবে ব্লু-টুথ ফাংশনের কথা বলা যেতে পারে যেখানে প্রত্যেকটি ডিভাইসের একটা করে হার্ডওয়্যার থাকে । সেক্ষেত্রে কার্নেলের অবশ্যই কমিউনেট করার জন্য  ব্লু-টুথ ড্রাইভার থাকতে হবে। লিনাক্স কার্নেল হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে আবস্ট্রাকশন লেয়ার হিসেবে কাজ করে। অ্যান্ড্রয়েড মেমোরি ম্যানেজমেন্ট, প্রসেস ম্যানেজমেন্ট, নেটওয়ার্কিং , সিকিউরিটি সেটিংস্‌ ইত্যাদি কোর ফাংশনালিটির জন্য  লিনাক্সকে ব্যবহার করে থাকে। যেহেতু অ্যান্ড্রয়েড  জনপ্রিয় একটি ফাউন্ডেশনের উপর প্রতিষ্ঠিত, একারনে এটি অনেকটা ক্রস প্লাটফর্ম এবং বিভিন্ন হার্ডওয়্যার পোর্টিং করা তুলনামুলক সহজ।

Libraries ( লাইব্রেরী )

পরবর্তী স্তরটি অ্যান্ড্রয়েডের নেটিভ লাইব্রেরী। বিভিন্ন ধরনের ডাটা হ্যান্ডল করতে এটি সাহায্য করে। লাইব্রেরীটি C/C++ এ লেখা ।
অধিকাংশ লাইব্রেরী নিচের ফিচারগুলো নিয়ে গঠিত :

সারফেজ ম্যানেজার (Surface Manager)
এটি উইন্ডো ম্যানেজারের সাথে অফ-স্ক্রিন বাফারিং যুক্ত করতে দরকার হয়। অফ-স্ক্রিন বাফারিং হল সেই জিনিস যার মাধ্যমে আপনি সরাসরি স্ক্রীনে ড্র করতে পারবেন, কিন্তু আপনার ড্রইং  অফ-স্ক্রিন বাফারে যাবে, সেখানে এটা অন্যান্য ড্রইং এর সাথে যুক্ত হবে এবং চূড়ান্ত স্ক্রীনটি তৈরি করবে যেটা ইউজাররা দেখবে। এই অফ-স্ক্রিন বাফার ই উইন্ডোজের ট্রান্সপারেন্সি তৈরি করে।

মিডিয়া ফ্রেমওয়ার্ক (Media Framework)
বিভিন্ন ধরনের মিডিয়া ফরম্যাটের রেকর্ডিং এবং প্লেব্যাকের জন্য বিভিন্ন ধরনের মিডিয়া কোডেক্স প্রভাইড করে।

সিকিউএলাইট (SQLite) 
 এটা অ্যান্ড্রয়েডের ডাটাবেজ ইঞ্জিন।

ওয়েবকিট (Webkit)
 এটি ওয়েব কন্টেন্ট ব্রাউজিং এর জন্য অ্যান্ড্রয়েডের এর ব্রাউজার ইঞ্জিন।

ওপেনজিএল (OpenGL)
 2D এবং 3D কন্টেন্ট প্রদর্শনের জন্য প্রয়োজন হয়।


অ্যান্ড্রয়েড রানটাইম (Anrdoid RunTime)

অ্যান্ড্রয়েড রানটাইম ডালভিক ভার্চুয়াল মেশিন (Dalvik Virtual Machine) এবং কোর জাভা  লাইব্রেরী নিয়ে গঠিত।

 ডালভিক ভার্চুয়াল মেশিন (Dalvik Virtual Machine)
এটা জাভা ভার্চুয়াল মেশিনের মতই। এটি কম প্রসেসিং পাওয়ার এবং কম মেমরির সিস্টেমে চলার উপযোগী । কিন্তু এটা জাভা ভার্চুয়াল মেশিনের মত .class রান করেনা, এটা .dex এক্সটেনশনের ফাইল রান করে যেটা কমপাইলেশনের সময় .class থেকে তৈরি হয়। এটা লো-রিসোর্স এনভাইরোনমেন্টে .class এর থেকে বেশি ফাস্ট । এটি সিকিউরিটি, মেমোরি ম্যানেজমেন্ট, থ্রেডিং সাপোর্ট প্রদান করে। এটি ডেভেলপ করেছেন গুগলের Dan Bornstein.

কোর জাভা  লাইব্রেরী (Core Java Libraries)
এটা জাভা SE এবং জাভা ME লাইব্রেরী থেকে ভিন্ন। তবে জাভা SE  লাইব্রেরী এর অধিকাংশ ফাংশনালিটি এটি প্রভাইড করে।

Application FrameWork ( অ্যাপ্লিকেশন ফ্রেমওয়ার্ক )

এটা সেই ব্লক যার সাথে অ্যাপ্লিকেশন সরাসরি ইন্টারঅ্যাক্ট করে। এটা ফোনের বেসিক ফাংশন যেমন- রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ভয়েস কল ম্যানেজমেন্ট নিয়ন্ত্রণ করে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্লক হল :

অ্যাক্টিভিটি ম্যানেজার ( Activity Manager) 
অ্যাপ্লিকেশনের অ্যাক্টিভিটি লাইফ-সাইকেল নিয়ন্ত্রণ করে।

কনটেন্ট প্রভাইডার (Content Providers)
অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে ডাটা শেয়ারিং কন্ট্রোল করে।

টেলিফোনি ম্যানেজার (Telephony Manager)

ভয়েস কল কন্ট্রোল করে। ভয়েস কল অ্যাক্সেস করতে টেলিফোনি ম্যানেজার ব্যবহার হয়।

রিসোর্স ম্যানেজার (Resource Manager)
অ্যাপ্লিকেশনের রিসোর্স ম্যানেজমেন্টে লাগে।

Applications ( অ্যাপ্লিকেশনস )

এটি অ্যান্ড্রয়েড আর্কিটেকচারের সবচেয়ে উপরের স্তর। কিছু অ্যাপ্লিকেশন  ডিভাইস গুলোতে প্রি-ইন্সটল দেয়া থাকে। যেমন - এসএমএস ক্লায়েন্ট অ্যাপ, ওয়েব ব্রাউজার, কন্টাক্ট ম্যানেজার ইত্যাদি। আপনি ইচ্ছা করলে আপনার তৈরি অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে সিস্টেমের অ্যাপ্লিকেশন রিপ্লেস করতে পারেন। তার মানে আপনি সিস্টেমের ডিফল্ট কোন অ্যাপ্লিকেশন ও ব্যবহার করতে বাধ্য নন। এভাবেই অ্যান্ড্রয়েড আমাদের সীমাহীন সুবিধা দেয়।


Post টি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করি WarezMela র সাথেই থাকবেন।



Features:

Possible To Access by A Skype/Microsoft/Facebook Account 
Instant Messaging
Free Skype to Skype/Facebook Voice Call
Free Skype to Skype/Facebook Video Call
Sharing your favourite snaps
Low cost calls to mobiles and landlines too
Lots of Fun.... :-)


What's New in this version:
Improved performance
+ Bug Fixes
+ Improved Video & Voice Calling


Download Links:

Download From Cyber4Shared.Com
Cyber4Shared.Com
 
Download From 4shared.com
4Shared Premium Account
 
Download From ZippyShare.Com
ZippyShare
 
Download From Uploaded.Net
Uploaded

Internet Browse করার সময় মাঝে মাঝে আমরা কিছু ওয়েবসাইট এ প্রবেশ করতে পারিনা। যেমন Youtube আমাদের দেশে অনেক দিন ব্লকড ছিল। তাই আমরা অই সাইটে ঢুকতে পারতাম না। তাই তোমাদের জন্য নিয়ে এলাম সমাধান Tor Browser

সুবিধা সমুহঃ

* ব্লক করা সাইট সাইটগুলিকে অ্যাক্সেস করতে দেয়।
* নেটওয়ার্ক নজরদারি এবং ট্রাফিক বিশ্লেষণ বিরুদ্ধে নিজেকে রক্ষা করা
* ব্যবহারকারীর প্রকৃত অবস্থান Trace করা থেকে সাইটগুলি বাধা দেয়।
* বিনা বাঁধায় Blocked Site গুলো চালান যেমন আমাদের দেশে বেশ কয়েক মাস Youtube বন্ধ 
   ছিল। 

Tutorial:

{ WarezMela Exclusives Tutorials }

Direct Download Link:
Tor Browser 2.3.25 [WarezMela Exclusives]

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget